Friday, June 5, 2015


ইসলামাবাদ: পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক ও ব্যাটিং লিজেন্ড জাভেদ মিয়াঁদাদ আসন্ন শ্রীলংকা সফরে দেশ সেরা স্পিনার সাঈদ আজমলকে দলে না রাখায় হতাশা প্রকাশ করেছেন। এভাবে দলের বাইরে রেখে নির্বাচকরা সেরা এ স্পিনারের আত্মবিশ্বাস চূর্ণ-বিচূর্ণ করে ফেলবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

স্থানীয় একটি সংবাদ সংস্থাকে দেয়া সাক্ষাৎকারে মিয়াঁদাদ আজমলের বিষয়টি পুনর্বিবচনা করার আবেদন জানিয়ে বলেন, নিজের ছন্দে ফেরার জন্য ৩৭ বছর বয়সী এ খেলোয়াড়ের আদর্শ ফর্মেট হচ্ছে টেস্ট ক্রিকেট।

মিয়াঁদাদ বলেন, “আসন্ন সফরে নির্বাচকরা আজমলকে কেন একটা সুযোগ দিল না আমি বুঝতে পারছি না। বেশ কিছু দিন যাবত সে আইসিসি র্যাংকিংয়ে শীর্ষ বোলার। এভাবে দলের বাইরে রেখে নির্বাচকরা তার আত্মবিশ্বাসটা শেষ করে দেবে।”

এ পর্যন্ত পাকিস্তানের হয়ে ৩৫ টেস্ট ও ১১৩ ওয়ানডে খেলে যথাক্রমে ১৭৮ ও ১৮৪ উইকেট শিকার করা আজমল আইসিসির নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে ফেরার পর কেবলমাত্র দুটি ওয়ানডে ও একটি টি-২০ ম্যাচ খেলেছেন। এ দু”টি ম্যাচেই ভারো করতে না পারায় ১৭ জুন শ্রীলংকায় শুরু হওয়া টেস্ট সিরিজের দল থেকে বাদ পড়ায় মুখ্য ভুমিকা রেখেছে।

ঘরোয়া ক্রিকেটেও তার ফেরাটা খুব ভালো হয়নি। তবে ইংলিশ কাউন্টি ক্রিকেটে উরস্টারশায়ার অধিনায়ক ড্যারিল মিচেল এ পাকিস্তানিকে ‘অমূল্য সম্পদ’ হিসেবে অভিহিত করেছেন।

বিবিসিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে মিচেল বলেন, “তিনি জানেন কিভাবে, কোথায় বল করতে হয় এবং একজন ব্যাটসম্যানকে কিভাবে আউট করা যায়।”

“আমি নিশ্চিত আবারো সব ফর্মেটেই তিনি অমূল্য সম্পদে পরিণত হবেন।”

“আমি আবারো তাকে দলে পাওয়ার অপেক্ষায় আছি। আমাদের ড্রেসিং রুমে তার মতো একজন খেলোয়াড় থাকাটা অনেক বড় কিছু।”

পুনরায় টি-২০ ব্লাস্টের প্রথম দিকে সাত এবং কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশিপের তিন ম্যাচে আজমলকে পাচ্ছে উরস্টারশায়ার।

পক্ষান্তরে ১৭ জুন গলেতে শ্রীলংকার বিপক্ষে প্রথম টেস্ট খেলবে পাকিস্তান।

দ্বিতীয় টেস্ট কলম্বোতে ২৫-২৯ জুন এবং ৩-৭ জুলাই পাল্লেকেলেতে শুরু হবে তৃতীয় টেস্ট।

একই সফরে পাকিস্তান পাঁচটি ওয়ানডে এবং দু”টি টি-২০ ম্যাচও খেলবে। সিমিত ওভারের দল পরবর্তীতে ঘোষণা করবে পাকিস্তান।

ঢাকা: জাতীয় সংসদে অর্থমন্ত্রীর প্রস্তাবিত ২০১৫-১৬ অর্থবছরের বাজেটকে ‘দলীয় ও আজ্ঞাবহ প্রশাসন’ লালনের ব্যবস্থা পাকাপোক্ত করার আয়োজন বলে মন্তব্য করেছে জামায়াতে ইসলামী। দলটি বলেছে, প্রস্তাবিত বাজেটের বড় অংশই ব্যয় হবে সরকারের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বেতন-ভাতা পরিশোধে।

প্রস্তাবিত বাজেটের প্রতিক্রিয়া হিসেবে শুক্রবার এক বিবৃতিতে এ কথা বলেন জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল ডা. শফিকুর রহমান।

বিবৃতিতে বলা হয়, বাজেটটি ৮৭ হাজার কোটি টাকার ঋণনির্ভর বাজেট।  ৫ হাজার ৮ শত কোটি টাকা বৈদেশিক অনুদান বাদ দিলে বাজেট ঘাটতি দাঁড়ায় ৮৬ হাজার ৬ শত ৫৭ কোটি টাকা। বাজেট ঘাটতি মেটাতে অভ্যন্তরীণ ঋণের প্রস্তাব করা হয়েছে ৫৬ হাজার ৫ শত ২৩ কোটি টাকা।

ডা. শফিকুর রহমান বলেন, প্রস্তাবিক বাজেটে বেসরকারি উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শতকরা ১০ ভাগ মূল্য সংযোজন করারোপের প্রস্তাব করা হয়েছে। এ প্রস্তাব বাংলাদেশের মতো একটি উন্নয়নশীল পশ্চাৎপদ দেশের জন্য আত্মঘাতী। এ প্রস্তাব দেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে পেছনে ঠেলে দেবে।  প্রস্তাবিত বাজেটে শিক্ষা ও প্রযুক্তি খাতে বরাদ্দ কম রাখা হয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, প্রস্তাবিত বাজেটে দেশের দরিদ্র জনগণের ওপর করের বোঝা বাড়ানো হয়েছে। ৪১ হাজার ৫৬৮ কোটি টাকার নতুন করসহ ১ লাখ ৮২ হাজার ২৪৪ কোটি টাকার কর চাপবে জাতির ঘাড়ে।  বাজেটের বড় অংশই ব্যয় হবে সরকারের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বেতন-ভাতা পরিশোধ এবং আনুষঙ্গিক অন্যান্য উন্নয়নমূলক কাজে।  আগামী ১ জুলাই থেকে সরকার যে নতুন বেতন কাঠামো বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছে, তাতে অতিরিক্ত খরচ হবে ২২ হাজার কোটি টাকা।

প্রস্তাবিত বাজেটে কৃষি ও কৃষকের ভর্ভুকির পরিমাণ এক টাকাও বাড়ানো হয়নি উল্লেখ করে আরো বলা হয়, প্রস্তাবিত বাজেটে দেশীয় শিল্প ধ্বংস করার প্রবণতা বিদ্যমান। বাজেটে ৩০ শতাংশ বেশি প্রবৃদ্ধি ধরে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে,। যা অর্জন অসম্ভব বলে অর্থনীতিবিদরা মন্তব্য করেছেন।

শফিকুর রহমান বলেন, “প্রস্তাবিত বাজেটে মাননীয় অর্থমন্ত্রী জাতিকে অপার সম্ভাবনার স্বপ্ন ও যেসব আশার বাণী শুনিয়েছেন, বাস্তবতার নিরিখে তা অর্জন করার চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার কোনো নির্দেশিকা আসেনি। প্রায় তিন লাখ  কোটি টাকার প্রস্তাবিত বাজেটের বেশির ভাগ খরচ হবে পূর্বের ঋণ পরিশোধ, সরকারি প্রশাসনের রক্ষণাবেক্ষণ, বিলাস দ্রব্য আমদানি, অপচয়-দুর্নীতিসহ বিভিন্ন প্রকারের সিস্টেম লস ও কর রেওয়াতের নামে ধনিক শ্রেণীকে বিশাল ভর্তুকি প্রদান ইত্যাদি কাজে।”

বিবৃতিতে বলা হয়, “ সরকার প্রস্তাবিত বাজেটে জনকল্যাণমূলক কর্মকাণ্ডের পরিবর্তে দলীয় ও আজ্ঞাবহ প্রশাসন লালনের ব্যবস্থা পাকাপোক্ত করার আয়োজন করেছে। মূলত জনগণের ওপর শোষণ ও জুলুম চালিয়ে নিজেদের আখের গোছানোই প্রস্তাবিত বাজেটের  মূল লক্ষ্য।”








ওয়াশিংটন: মহিলাদের যৌন সক্ষমতা বাড়াতে এবার বাজারে আসছে ভায়াগ্রার মহিলা সংস্করণ।

যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি বিশেষজ্ঞদের এক প্যানেল খাদ্য ও ঔষধ নিয়ন্ত্রণ প্রশাসনের কাছে আবেদন জানিয়েছে যাতে ‘ফিমেল ভায়াগ্রা’ নামে পরিচিত ফ্লিবানসেরিন ওষুধটি অনুমোদন দেয়া হয়।

তবে এই ওষুধের মারাত্মক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ব্যাপারেও বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে দিয়েছেন।

মার্কিন খাদ্য ও ওষুধ নিয়ন্ত্রণ সংস্থার কাছে এর আগেও দুবার এই ‘ফিমেল ভায়াগ্রা’র অনুমোদনের জন্য আবেদন জানানো হয়েছিল। কিন্তু দুবারই এই আবেদন নাকচ করে দেয় সংস্থাটি।

তবে সরকারি বিশেষজ্ঞ প্যানেলের এবারের আবেদন অনুমোদন পাবে বলে মনে করা হচ্ছে।

যেসব মহিলা পরীক্ষামূলকভাবে এই ওষুধ ব্যবহার করেছেন, তারা আগের চেয়ে বেশি মাত্রায় যৌন তৃপ্তি পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন।

আমান্দা প্যারিশ নামের এক মহিলা এটিকে তার দাম্পত্য সম্পর্ক টিকিয়ে রাখা এবং জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেয়া ওষুধ বলে বর্ণনা করেছেন।










ঢাকা: বাংলাদেশের স্থানীয় মোবাইল হ্যান্ডসেট ব্র্যান্ড গোল্ডবার্গ আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করেছে। শুক্রবার রাতে রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওতে শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু প্রধান অতিথি হিসেবে হ্যান্ডসেটটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করেন। এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ, গোল্ডবার্গ মোবাইলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবরার রহমান খানসহ আরও অনেকে। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন খানসন্স গ্রুপের চেয়ারম্যান একেএম আজিজুর রহমান খান।

শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বলেন, এখনও মোবাইল খাতে উল্লেখ করার মতো বিনিয়োগ হয়নি। তবে সরকার তথ্য ও প্রযুক্তি খাতকে শিল্প হিসেবে ঘোষণা করেছে। মোবাইল ব্যাংকিং এখন আমাদের হাতের মুঠোয়। দেশ-বিদেশ থেকে টাকা এখন মোবাইলে আসছে। এ খাতে অবকাঠামো উন্নয়নে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা জোরদার করা হচ্ছে।

গোল্ডবার্গের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবরার রহমান খান বলেন, আমাদের লক্ষ্য ক্রেতাদেরকে নতুন প্রযুক্তি ও উৎকর্ষময় অভিজ্ঞতা উপভোগ করার সুযোগ করে দিয়ে দেশের সবার পছন্দের মোবাইল ব্র্যান্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হওয়া। এ লক্ষ্য অর্জনে গোল্ডবার্গ বিশ্বমানের পণ্য ও নিত্য-নতুন ডিজাইনের পণ্য দেশের বাজারে আনবে। নতুন ফোনগুলো দেশের ৬৪ জেলায় একসঙ্গে পাওয়া যাবে। পাশাপাশি কাস্টমার কেয়ার নিশ্চিত করতে সারাদেশে ১৮টি ‘ইউরকেয়ার’ চালু করা হয়েছে।

এ বছরের মধ্যেই দেশব্যাপী কাস্টমার কেয়ারের সংখ্যা ৪০-এ পৌঁছাবে বলেও জানানো হয়।

তিনি আরও জানান, দেশীয় বাজারের চাহিদার কথা বিবেচনা করে প্রথম পর্যায়ে দুই সিরিজের ফিচার ফোন এবং পাঁচ সিরিজের স্মার্টফোন বাজারে ছাড়া হবে। বছরের শেষ দিকে ল্যাপটপ ও ট্যাবলেটও বাজারে ছাড়ার পরিকল্পনা রয়েছে। প্রথম পর্যায়ে চীন থেকে সেগুলো সরাসরি আমদানি করা হবে। সর্বনিম্ন ৮০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ সাড়ে ১২ হাজার টাকায় পাওয়া যাবে এসব মোবাইল হ্যান্ডসেট।

গোল্ডবার্গ মোবাইলের মূল প্রতিষ্ঠান খানসন্স গ্রুপের চেয়ারম্যান একেএম আজিজুর রহমান খান বলেন, বর্তমানে দেশে প্রতি বছর দেড় কোটি মোবাইল সেটের চাহিদা রয়েছে। আমরা চলতি বছরের মধ্যেই পাঁচ লক্ষ হ্যান্ডসেট গ্রাহকদের হাতে পৌঁছানোর লক্ষ্যে কাজ করছি। একই সাথে আমরা দেশের চাহিদা মিটিয়ে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের সেভেন সিস্টার্স, নেপাল, ভুটান, শ্রীলঙ্কা এবং মিয়ানমারেও আমাদের তৈরি সেট রপ্তানি করতে পারবো।

প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, গ্রাহকদের সেবা দিতে তারা ইতোমধ্যে একবছরে বিক্রয়োত্তর সেবা, ১৪ দিনের রিপ্লেসমেন্ট সুবিধা, গোল্ডবার্গের বিক্রয় কেন্দ্রের পাশাপাশি ডিলার ও খুচরা বিক্রেতাদের জন্য আকর্ষণীয় অফার রাখা হয়েছে। অনুষ্ঠান শেষে সঙ্গীত পরিবেশন করেন কণ্ঠশিল্পী হাবিব ওয়াহিদ।


ঢাকা: নগরীর বাসযোগ্যতা ফিরিয়ে আনতে সব ধরনের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে পরিবেশ ও প্রাকৃতিক ইকোসিস্টেমসহ গণমানুষের সুবিধার কথা সবার আগে বিবেচনা করতে হবে। বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে শুক্রবার ঢাবির শামসুল হক মিলনায়তনে পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন (পবা) ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পরিবেশ সংসদের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা এ অভিমত দেন।

বক্তারা বলেন, জিডিপিভিত্তিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে, কিন্তু পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণে মানুষের জীবনমান ও জনস্বাস্থ্য হুমকির মুখে পড়ছে। এমনকি দীর্ঘস্থায়ী অর্থনৈতিক উন্নয়নও  পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণে হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে।

গোলটেবিলে বলা হয়, ঢাকা মহানগরীর মতো পুরো দেশ মানুষ ও প্রাণীকূলের বসবাস ও ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে যাচ্ছে। মানুষের জীবনমান উন্নয়নভিত্তিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় রোধ কীভাবে একসূত্রে  গাঁথা যায়, তার কর্মপন্থা নির্ধারণের চূড়ান্ত সময় এসেছে।

এ জন্য কিছু বিষয়ে  বিশেষ নজর দিতে হবে বলে গোলটেবিলে মত দেয়া হয়। এর মধ্যে রয়েছে, পুরো দেশের জন্য গ্রাম, নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনাসহ এগ্রো ইকোলজিক্যাল জোন সমন্বয়ে “ভূমি ব্যবহার মহাপরিকল্পনা’ করা; নি¤œ আয়ের  মানুষকে পরিকল্পনার বলয়ে নিয়ে এসে পরিকল্পনা করা; সারা দেশে পরিকল্পিত আবাসন ব্যবস্থা গড়ে তোলা;    পানি ব্যবস্থাপনায় গুরুত্ব দিয়ে অর্থনৈতিক উন্নয়ন পরিকল্পনা করা; ঢাকা শহরের ভূ-গর্ভস্থ ও ভূ-উপরিস্থ সব অবকাঠামো ও সম্পদের জন্য ত্রিমাত্রিক মহাপরিকল্পনা করা; পরিবেশবান্ধব শক্তি বাড়ানোর কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ;     পরিবেশ দূষণ করে না এমন শিল্পকে নানাভাবে প্রণোদনা দেয়া; নতুন কলকারখানা অনুমোদনে ইটিপি  বাধ্যতামূলক করা;    পরিবেশ আদালত সক্রিয় করা ও  পরিবেশের ক্ষতির বিষয়ে যেকোনো সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের মামলা করতে পারার বিষয়টি নিশ্চিত করা; কৃষিতে রাসায়নিক সার ও কীটনাশকের ব্যবহার নিরুৎসাহিত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ ইত্যাদি।

পবার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. লেলিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে গোলটেবিল বৈঠকে বক্তব্য দেন পবার চেয়ারম্যান আবু নাসের খান, আহসান উল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম এম সফিউল্লাহ, পবার সহসম্পাদক স্থপতি শাহীন আজিজ, সমন্বয়কালী আতিক মোরশেদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ সংসদের সাধারণ সম্পাদক হাসান প্রমুখ।

অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ সংসদের প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক সভাপতি মো. শাহীন রেজা রাসেল।

ক্লাবফুট বা পায়ের পাতার অভিশাপ মুক্ত বাংলাদেশ গড়ার দৃঢ় প্রত্যয়ে মঙ্গলবার বিশ্ব ক্লাবফুট দিবস পালন করেছে বেসরকারি সংস্থা ওয়াক ফর লাইফ।

দিবসটিউদযাপনউপলক্ষে সংস্থাটি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ক্লাবফুট বা পায়ের পাতা বাঁকা রোগ এবং এর চিকিৎসা বিষয়ক সচেতনতামূলক র্যালির আয়োজন করে।

র্যা লিটি ঢাকা মেডিকেল কলেজের দক্ষিণ ফটক থেকে শুরু হয়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার হয়ে আবার হাসপাতালে গিয়ে শেষ হয়।

র্যালিতে অংশ নেন ঢাকা মেডিকেল কলেজের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনেরাল মো. মিজানুর রহমান, অর্থোপেডিক বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. এম এস জামান, গ্লেনকো ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা  চেয়ারম্যান কলিন ক্যাম্পবেল ম্যাকফারলেইন, কান্ট্রি ডিরেক্টর মো. জাহাঙ্গীর আলম, চিকিৎসাপ্রাপ্ত ক্লাবফুট মুক্ত শিশু ও তাদের অভিভাবকরা।  


পুরান ঢাকার বংশালের সিক্কাটুলির একটি একটি জুতা কারখানায় আগুন লেগেছে। বৃহস্পতিবার দুপুর দুইটার দিকে ওই ভবনটিতে আগুন লাগে। আগুনের সূত্রপাত সম্পর্কে তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।

ফায়ার সার্ভিস নিয়ন্ত্রণ কক্ষ সূত্র জানায়, আগুন নিয়ন্ত্রণে তাদের নয়টি ইউনিট কাজ করছে। 

সকল নিউজ

Share this page on Facebook

ভাষা পরিবর্তন করুন

Contact US

Powered by Blogger.

Like & Share us on Facebook

তদন্তে প্রকৃত আসামিদের বাদ দেয় পুলিশ। প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার সঙ্গে কি আপনি একমত?

Total Pageviews

Popular Posts